bsbk.portal.gov.bd

আমাদের কার্যপ্রনালী

বন্দর ব্যবস্থাপনা কর্তৃক বন্দর পরিচালনা

১। পণ্য গ্রহণ: ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাক জিরো পয়েন্ট দিয়ে ভারত থেকে সোনামসজিদ বন্দরে প্রবেশ করে। বন্দরের অপারেশন বিভাগ ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাক গ্রহণ করে এবং পোষ্টিং বিভাগ প্রয়োজনীয় সকল তথ্য প্রেরণ করে। পোষ্টিং বিভাগ তথ্য প্রেরণ করে ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকটি ওজন পরিমাপের জন্য ওজন স্কেলে উঠানো হয়। 

২। পণ্য সংরক্ষিত: ওজন পরিমাপ সম্পন্ন হলে, ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকটি ওপেন ইয়ার্ড / ট্রান্সশিপমেন্ট শেড / গোডাউনে পাঠানো হয়। কাস্টমস্ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক পণ্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা, পণ্যের মূল্যায়ন এবং আউট-পাস করে। কাস্টমস্ কর্তৃপক্ষের নিকট বিল অফ এন্ট্রি (বিএল) জমা দেওয়ার পরে সি এন্ড এফ এজেন্ট চালান সংগ্রহ করে শুল্ক পরিশোধ করা হয়।

৩। লোডিং-আনলোডিং: কাস্টমস্ কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে ক্লিয়ারেন্সের পরে বন্দর ব্যবস্থাপনা কর্তৃক পণ্য ডেলিভারী এবং গোডাউনের জন্য লোডিং-আনলোডিং করা হয়।

৪। ট্যারিফ সংগ্রহ: প্রয়োজনীয় পণ্য ও পরিষেবার প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে বন্দর ব্যবস্থাপনা কর্তৃক এসেসমেন্ট, চালান সংগ্রহ এবং ট্যারিফ সংগ্রহ সম্পন্ন করে। ট্যারিফ শেয়ারিং- ঘোষিত ট্যারিফ সিডিউল মোতাবেক সোনামসজিদ স্থল বন্দরে ভারত থেকে আমদানিকৃত পণ্যের বিপরীতে বিভিন্ন সেবার বিনিময়ে অপারেটর বন্দর মাশুল আদায় করে থাকে। আদায়কৃত অর্থ বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষ (বাস্থবক) ৪৯% এবং বন্দর ব্যবস্থাপনা ৫১%।

৫। ডেলিভারী:

  • পণ্য সরবরাহের জন্য বাংলা ট্রাকের পাস।
  • ভারতীয় খালি ট্রাকের প্রস্থান পাস।

৬। সোনামসজিদ স্থল বন্দরে আমদানি বা রপ্তানিতব্য পণ্যে তালিকা:

  • আমদানিযোগ্য পণ্য: ডুপ্লেক্স বোর্ড, নিউজপ্রিন্ট, ক্রাফট পপপার, সিগারেট পেপারসহ সকল প্রকার পেপার ও পেপার বোর্ড, সূতা, গুড়া দুধ, জুস, টোব্যাকো (প্রতিষ্ঠিত মূসক নিবন্ধিত বিড়ি উৎপাদনকারী শিল্প প্রতিষ্ঠান কর্তৃক কাঁচামাল হিসাবে আমদানীয় তামাক ডাঁটা) ব্যতিত অন্যান্য সকল প্রকার আমদানিতব্য মালামাল।
  • রপ্তানিযোগ্য পণ্য:  সকল পন্য।